অনলাইন ডেস্কঃ ঠাকুরগাঁর পীরগঞ্জ উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নে দেহানাগড় ডাঙ্গীপাড়া গ্রামে মা-বাবাকে মারধর করে মাঠে ফেলে রাখার অভিযোগ উঠেছে বড় ছেলে কফিল উদ্দিনের বিরুদ্ধে।
আজ শনিবার (১০জুলাই) জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে বড় ছেলে জোড় করে জমি দখল করতে আসলে বাবা-মা বাধা দিতে গেলে তাদের মারপিট করে চলে যায় ছেলে কফিল উদ্দিন।
ওই দম্পতির ছোট ছেলে রফিক ইসলাম বলেন, আমার বড় ভাই, ভাবি ও তাদের ছেলে সবাই বাবা-মাকে পিটিয়ে মাঠে ফেলে রেখেছে। আমি বাবা-মায়ের চিৎকার শুনে গিয়ে দেখি তারা পড়ে আছে। আমার ছেলে বাধা দিতে গেলে তারা তাকেও মারপিট করে চলে যায়।
তবে অভিযোগের কথা অস্বীকার করে কফিল উদ্দিন বলেন, সকালের দিকে জমিতে আমি রোপা লাগাতে যাই। এ সময় আমার বাবা-মা হঠাৎ করেই জমিতে এসে গড়াগড়ি শুরু করে। পেছন দিক দিয়ে আমার ছোট ভাই রফিক ও তার বউ আমাদের ওপর চড়াও হয়।
চিকিৎসাধীন অবস্থায় দম্পতী স্ত্রী বলেন, বড় ছেলে কফিল উদ্দিন, তার বউ মালেকা এবং ছেলে মানিক ও মুক্তা সবাই মিলে আমাকে ও আমার স্বামীকে মারধর করে।
যদিও অভিযোগের কথাটি অস্বীকার করছেন কফিল উদ্দিন।
ঠাকুরগাঁও পীরগঞ্জ থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) প্রদীপ কুমার রায় বলেন, জমি নিয়ে দুই ভাইয়ের মারামারি হয়েছে। দুই পক্ষের লোকজনেই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেব।
No comments:
Post a Comment